Wednesday, August 21, 2019

MakeMoneyViaOnlineঅনলাইনে টাকা ইনকাম করা


বর্তমান যুগ ইন্টারনেটের যুগ। ইন্টারনেটের মাধ্যমেই আজ মানুষ বিশ্ব দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে। কাজী নজরুল যেমন বলেছিলেন...."বিশ্ব জগৎ দেখবো আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে"।

ইন্টারনেট যতটা আমাদের এগিয়ে দিয়েছে ততটাই আবার পিছিয়ে দিয়েছে। কারণ, তথ্যপ্রযুক্তির সাথে পাল্লা দিয়ে আমরা নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারছি না। অর্থাৎ ইন্টারনেট চালনায় পারদর্শী হলে আমরা ইন্টারনেটকে ব্যবহার করেই নিজেদের ক্যারিয়ার গঠন করতে পারবো৷ এতে বেকার সমস্যার সমাধান হবে। আসলেই ইন্টারনেটে আয় করা যায়। শুনতে অবাক লাগছে? কিন্তু এটাই সত্যি। যুগ তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়ায় সবকিছুই এখন অনলাইন কেন্দ্রীক। ফলে এখানে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে যেহেতু সশরীরে কাজ সম্পাদিত হয় না, তাই প্রতারিত হবার সম্ভাবনাটাও প্রবল। তাই বুঝেশুনে কাজ করতে হবে।

অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জন্য কতগুলো বিষয়ে নজর দেওয়া দরকার। যেমনঃ

১. সময়োপযোগী কাজে দক্ষ হতে হবে।
২. কাজে নিয়মিত থাকতে হবে।
৩. নির্দিষ্ট একটা কাজ করতে হবে। কাজ বারবার  বদলালে কোনো কাজেই স্থায়ী দক্ষ হয়ে উঠা সম্ভব হয় না।
৪. প্রথমদিকে ইনকামের চিন্তা দূর করতে হবে।
৫. বাংলা ও ইংরেজি উভয়দিকে বলা এবং লিখার যোগ্যতা থাকতে হবে।
৬. কম্পিউটার পরিচালনায় পারদর্শী হতে হবে।
৭. সঠিক ক্লায়েন্ট কে তা বুঝতে হবে। নাহলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

এবার আসি, অনলাইনের মাধ্যমে কোন ধরণের কাজ করা যায় এবং কীভাবে?

১. ফ্রিল্যান্সিংঃ

অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করা যায়। যে এই কাজ করে তাকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়। অনলাইনে বিভিন্ন ধরণের কোম্পানি কর্তৃক কাজের অফার দেওয়া হয়। তা সম্পন্ন করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।  এক্ষেত্রে নিজের মতো কাজ করা যায়। যার যে কাজে দক্ষতা আছে সেই অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে আবেদন করতে হয়। দক্ষতা অনুযায়ী কাজ পাওয়া যায়। যার কাজ যত নিপূণ হবে সে ততবেশি কাজের অফার পাবে এবং ইনকামও ততবেশি হবে।

২. নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরিঃ

ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনে নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে তা কন্টেন্ট অনুপাতে সাজিয়ে তাতে নিয়মিত কন্টেন্ট লিখে জনপ্রিয় করতে পারলে গুগল অ্যাডসেন্সে আবেদন করার মাধ্যমে ওয়েবসাইটে Advertisements প্রদর্শিত হলে ইনকাম পাওয়া যায়।

৩. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ

বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। এতে অ্যাকাউন্ট খুললে বিভিন্ন পণ্যের নিজস্ব কিছু লিংক পাওয়া যায়। তা বিভিন্ন সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করলে ঐ লিংক থেকে যতবেশি বিক্রি হবে নির্দিষ্ট অনুপাতে ততবেশি ইনকাম পাওয়া যাবে।

৪. জরিপ, রিসার্চ ও রিভিউঃ

অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন ধরণের জরিপ পরিচালনা, মার্কেট রিসার্চ এবং বুক রিভিউ প্রদান ইত্যাদির মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়।

৫. ভার্চ্যুয়াল সহকারীঃ

ঘরে বসেই বিভিন্ন কোম্পানীর হয়ে ভার্চ্যুয়াল সহকারী হিসেবে কাজ করা যায়। এতে অনলাইনে যেসকল কাজ করতে হয় তাতে সহায়তা করা হয়। এর মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়। এই কাজ পাওয়ার কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে। যেমনঃ HireMyMom, MyTasker, Zirtual, uAssistMe, 123Employee ইত্যাদি।

৬. অনুবাদঃ

বিভিন্ন ভিন্ন ভাষার কন্টেন্ট অন্য ভাষায় অনুবাদের প্রয়োজন পড়ে। এর মাধ্যমেও অনুবাদক ইনকামের সুযোগ পায়।

৭. অনলাইন টিউটরঃ

অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষাদানের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতা প্রদর্শন করতে পারলে অনলাইন বিভিন্ন সাইট থেকে আপনাকে 'hire' করতে পারে। ফলে এক্সট্রা ইনকামের সুযোগ হয়। যেমনঃ 10 Minute School এ বিভিন্ন বিষয় বিভিন্ন জন ক্লাস নিয়ে থাকেন।

৮. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমঃ

ফেসবুক, টুইটার, স্ন্যাপচ্যাট, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি এখন শুধুমাত্র বিনোদন নয়, ইনকামেরও মাধ্যম। এর মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য বা সেবাকে প্রমোট করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।

৯. গ্রাফিক্স ও ওয়েব ডিজাইনঃ

বিভিন্ন কোম্পানির লোগো, ভিজিটিং কার্ড তৈরি, ওয়েবসাইট ডিজাইন করে দেওয়ার মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়।

১০. কন্টেন্ট রাইটিংঃ

বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখার মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়। যাদের লিখালিখির অভ্যাস আছে এবং যারা দুই/তিনটি ভাষায় সাবলীলভাবে লিখতে পারেন তারা এই সাইটকে কাজে লাগাতে পারেন৷  এই ইনকাম সাইটের কিছু ওয়েবসাইট আছে। যেমনঃ Elance, iWriter, WriterBay, FreelanceWriting, TextBroker, ExpressWtiters.com, FreelanceWritingGigs.com ইত্যাদি।

১১. ব্লগিংঃ

ব্লগিং একটি মুক্তপেশা। নিজের পছন্দনীয় মৌলিক লিখার মাধ্যমে নিজের ব্লগকে জনপ্রিয় করতে পারলে গুগল অ্যাডসেন্সের শর্ত পূরণ করে ইনকামের জন্য আবেদন করা যায়।

১২. ইউটিউবঃ

নিজের তৈরিকৃত ভিডিও নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করার মাধ্যমে ইউটিউব চ্যানেল জনপ্রিয় করতে পারলে অ্যাড এবং ভিউয়ের মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।

১৩. পিটিসিঃ

অনেক ওয়েবসাইট আছে যাতে রাখা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে অর্থ প্রদান করা হয়। এই ধরণের সাইটকে পিটিসি বলা হয়।

১৪. জিপিটিঃ

ছোট ছোট জরিপ, ভিডিও দেখা, গেম খেলা ইত্যাদি আরো অনেক কাজের মাধ্যমে এই সাইট থেকে অর্থ উপার্জন করা যায়।

১৫. ডেটা এন্ট্রিঃ

এটি সবথেকে সহজ কাজ। এবং ইনকামও খুব কম। তবে যারা মোটামুটি কম্পিউটার টাইপিং জানে তারা বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে ডেটা এন্ট্রির কাজ করতে পারে। তবে এক কাজে দক্ষ হলে কাজের অভাব হবে না।

১৬. Short Link Website থেকে আয়ঃ

এর জন্য Short Link ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে৷ কিছু ওয়েবসাইটের নাম হলোঃ Shorte.st, adf.ly, AL.LY, Blv.me, LinkShrink.Net ইত্যাদি।  এর কাজ হলো - ইন্টারনেট থেকে যে কোনো ওয়েবসাইটের URL address কপি করে তাকে URL shortener website গুলোর মাধ্যমে ছোট করতে হয়। অর্থাৎ এই লিংকের মাধ্যমে কার ওয়েবসাইট সেটা বুঝা যাবে না। আর এই ছোট লিংকে কিছু advertisements জুড়ে দেওয়া হয়, যা ক্লিক করলে মূল ওয়েবসাইটে যাওয়ার পূর্বে  প্রদর্শিত হয়। তখন Link Shortener website থেকে ১০০০ ভিউতে ৫ থেকে ১৫ ডলার পর্যন্ত ইনকাম দেওয়া হয়৷

১৭. OLX & QUIKR - এ পুরনো জিনিস বিক্রি করে আয়ঃ

OLX এবং QUIKR এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যেকোনো ব্যবহারযোগ্য পুরনো জিনসের ছবি তুলে এবং পণ্যের বিবরণ লিখে আপলোড করে তা বিক্রির করে ইনকাম করা যায়।

১৮. Android App থেকে আয়ঃ

Google Play Store থেকে Earning Apps, Online Income app বা free recharge app লিখে সার্চ করলেই কিছু অ্যাপ আসবে যা অ্যাপ ডাউনলোড, অ্যাপ রেফার করা, রিভিউ লিখা ইত্যাদি কাজেএ জন্য টাকা দেয়। কিছু Best app হলো-- Truebalance, Mcent, Amulyam, Pocket Money, TasK Bucks ইত্যাদি

১৯. অনলাইনে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে আয়ঃ

Math, English, Physics, Biology Humanities ---ইত্যাদিতে প্রশ্নোত্তর প্রদানের মাধ্যমে ইন্টারনেটে অন্যের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে দেওয়া যায়। যদি সঠিক উত্তর দেওয়া যায় তবে ইন্টারনেটে অনেকগুলো সাইট আছে যেগুলো তাদের সাইটে জয়েন করার জন্য যোগাযোগ করবে। সেখানে জয়েন করার মাধ্যমে ওই কোম্পানি থেকে টাকা ইনকাম করা যায়।

২০. ইভেন্টের প্রচারণাঃ

কোনো ইভেন্ট কতৃপক্ষের হয়ে অনলাইনে নিবন্ধন এবং তথ্য সরবরাহের কাজ করার মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়।

২১. ইন্টারনেট সার্ভে করে আয়ঃ


একটি কোম্পানির অগ্রগতির জন্য তাদের সম্পর্কে ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ কী ভাবছে এটা জানা অনেক বেশি প্রয়োজনীয়। এর ফলে একদিকে নিজেদের অভ্যন্তরীণ ত্রুটিগুলো শুধরে নেয়া যায়, অন্যদিকে পণ্য বা সেবার বিক্রি বেড়ে যায় বহুগুণে। এ জন্য এসব কোম্পানিগুলো গ্রাহক পর্যায় থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মতামত পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের সার্ভে করিয়ে থাকে।
আর এটাও অনলাইনে ইনকামের একটা উৎস।

২২. গুগল অ্যাডসেন্সঃ

বিভিন্ন কোম্পানিগুলো বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষের দোরগোড়ায় তাদের পণ্য/সেবা ও কার্যক্রমের তথ্য পৌঁছে দিতে চায়, আর তার জন্য কোম্পানিগুলো অর্থ ব্যয় করে প্রচুর। আর সেই বিজ্ঞাপনগুলো তারা বিভিন্ন সাইটে দিয়ে থাকে। যে এই বিজ্ঞাপন দেখার জন্য এই সাইটে চুক্তিবদ্ধ হলে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পাওয়া যায়। এরকম কিছু ওয়েবসাইট হলো-- ClixSense, NeoBxu, PrizeRebel, Paidverts ইত্যাদি।

২৩. Captcha Solve করে আয়ঃ

ক্যাপচা সলভার হিসেবে কাজ করতে চাইলে ক্যাপচার ইমেজ পড়ে বুঝতে হবে এবং সঠিক অক্ষর বা চিহ্ন লিখতে হবে। ভালো আয়ের জন্য খুব দ্রুত টাইপ করতে জানতে হবে। প্রতি ১০০০ ক্যাপচা সমাধানের জন্য $২ পর্যন্ত ইনকাম করা যায়। কিছু ক্যাপচা সাইট হলো--- Kolotibablo, MegaTypers, CaptchaTypers, ProTypers, Captcha2Cash, 2Captcha, Qlinkgroup, VirtualBee, FastTypers, PixProfit ইত্যাদি৷

২৪. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনঃ


সার্চ ইঞ্জিন  অপটিমাইজেশনের প্রধান প্রধান উদ্দেশ্য গুলোর মধ্যে রয়েছে-
একটি সাইটকে সকলের কাছে সহজে পৌছে দেওয়া। ওয়েব সাইটের জন্য প্রিয়তা বৃদ্ধি করা, সাইটের ভিজিটর বা ট্রাফিক বৃদ্ধি করা, বিভিন্ন ধরনের অনলাইন থেকে আয় করার পণটাটফরম হিসেবে কাজ করে, তথ্য বিনিময় ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার শক্ত ভিত হিসেবে কাজ করে।

এই কাজে যারা দক্ষ তারা এবং যে ওয়েবসাইট বা ব্লগ প্রথম পৃষ্ঠায় স্থান পায়, তারা ইনকামেরও সুযোগ পায়।

২৫. Micro-Worker হিসেবে অর্থ উপার্জনঃ

মাইক্রো ওয়ার্কার হিসেবে অনলাইনে বিভিন্ন ধরণের কাজ করা যায়। যেমনঃ একটি বিষয়বস্তু শনাক্তকরণ, বিভিন্ন সাইটে রেটিং এবং মন্তব্য করা, ওয়েবসাইট ভিজিট করা, ভিডিও দেখা, কন্টাক ডিটেইলস খোঁজা, ছোট ধরণের ওয়েব রিসার্চ করা, ছোট কন্টেন্ট লিখা ইত্যাদি।

২৬. ওয়েবসাইট বিক্রি বা ওয়েবসাইট ফ্লিপিং করে আয়ঃ

একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করে তাতে ৫/৬ মাস নিয়মিত সময় দিয়ে ওয়েবসাইট ভিজিটর এবং রিডার ক্রিয়েট করে তা বিক্রি অথবা নিলামে তোলার মাধ্যমে কয়েকগুণ বেশি দামে বিক্রি করে ইনকাম করা যায়।

২৭. স্টক এবং ফরেক্স ট্রেডিং করে আয়ঃ

অনলাইনে স্টক ট্রেডিং এবং ফরেক্স ট্রেডিং করে ইনকাম করা যায়। তবে যথেষ্ট জ্ঞান ছাড়া এই বাজারে প্রবেশ করা খুবই কঠিন।

২৮. অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয়ঃ

যারা ফটোগ্রাফি পছন্দ করেন তাদের জন্য এটা ইনকামের একটা উৎস হতে পারে।  শাট্টারস্টক, ফটোলিয়া, আইস্টকফটো, ফটোকিককেটের মত বড় বড় সাইটগুলো রয়েছে সেখানে নিজের তোলা ফটো জমা দেওয়া যায়। কেউ সেই ছবি কিনলে তার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।

২৯. আরো কিছু উপায়ঃ 

উপরোক্ত পদ্ধতিগুলো ছাড়াও অনলাইনে ইনকামের আরো কিছু উপায় আছে। যেমন ই-মেইল মার্কেটিং, বিভিন্ন ক্রিপ্টো-কারেন্সি অর্থাৎ বিটকয়েন কেনাবেচা করা, অনলাইনে ডলার কেনা-বেচা করা ইত্যাদি।

ইন্টারনেট থেকে আয় করার কিছু ওয়েবসাইট সেবাঃ

1. www.upwork.com
2. www.fiverr.com
3. www.freelancer.com
4. www.peopleperhour.com
5. 99designs.com
6. www.guru.com
7. belancer.com

অনলাইন থেকে উপার্জিত টাকা উত্তোলনের উপায়ঃ

১. চেকের মাধ্যমে টাকা পাওয়া
২. পেপ্যাল
৩. পেওনিয়ার প্রিপেইড ডেবিট মাস্টারকার্ড
৪. মানিবুকারস
৫. এলার্টপে

পরিশেষে দক্ষতা, ধৈর্য এবং লেগে থাকার মানসিকতাই অনলাইনে টাকা ইনকামের মূল সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

(ছবি এবং তথ্য সংগৃহী) 

(বি.দ্রঃ এই লেখাটার মাঝে ৪/৫ ঘণ্টার শ্রম নিহিত। কখনো এত সার্চ করে সব তথ্য এক জায়গায় করে এত কষ্ট করে টাইপ করে লেখা হয়নি)

No comments:

শামসুর রাহমান শামসুর রাহমান ছিলেন আধুনিক বাংলা কবিতার রূপকার। বিংশ শতকের তিরিশের দশকের পাঁচ মহান কবির পর তিনিই আধুনিক বাংলা কবিতার প্র...